২৪ মাস ২৪ মাস প্রথমআমাদের সকলকে স্বাগতম আশাকরি ভালো আছো আজ আমি তোমাদের নবম দশম শ্রেণীর বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচ আলোচনা করব
আজকে প্রথম অধ্যায়ের পূর্ব বাংলার আন্দোলন ও জাতীয়তাবাদের উত্থান ১৯৪৭ থেকে ১৯৭০ পর্যন্ত নিয়ে কথা বলব একটু বেশি হবে তবে আমি এইটুকু নিশ্চয়তা দিতে পারি এই ক্লাসটি সম্পূর্ণ করার মাধ্যমে যেকোনো ধরনের প্রশ্নের উত্তর খুব সুন্দর মতো করতে পারবে।
এই অধ্যায়ের কোন সমস্যা তার আর থাকার কথা নয় কোন ঘটনাটা আলোচনা করবো নবম দশম শ্রেণীর শিক্ষার্থীদের জন্য আধ্যাত্মিক প্রযোজ্য পাশাপাশি না টেনে প্রথম থেকে মনোযোগ সহকারে একবার দেখে নিলে পাশাপাশি পাঠ্যপুস্তক একবার পড়ে নিলে আর এই অর্ধেতে কোন সমস্যা থাকবে না আমাদের এডমিশন পরীক্ষা ভর্তি পরীক্ষা ইউনিভার্সিটি ভর্তি পরীক্ষা পাশাপাশি যেকোনো পরীক্ষার জন্য, কিন্তু এখান থেকে প্রশ্ন করা হয়ে থাকে এই অধ্যায় থেকে থাকে সুতরাং এই একটা অধ্যায় পড়ার মাধ্যমে আমরা এসএসসি পরীক্ষার্থীদের কথা যদি বলি সে ক্ষেত্রে সুতরাং সকলের জন্য খুবই জরুরী আলোচনায় আসি আমাদের বাংলাটা পত্র ছিল ১৯০৫ সালে বঙ্গভঙ্গের মাধ্যমে আমাদের বাংলাটাকে বিভক্ত করা হয়েছিল পরবর্তীতে ১৯১১ সালে আমাদের এই আবার বাংলাটাকে একত্রিত করা হয় কিন্তু ১৯৪৭ সালে যে ভাগ করা হয়ে যায়।
পশ্চিম বাংলাটা অন্তর্ভুক্ত হলো তৎকালীন ভারত মানে দুইটা রাষ্ট্র হয়েছিল এবং পাকিস্তান এবং বাংলাদেশ আমাদের এই অংশটা বাংলাদেশ আমরা বলতে পারি না স্বাধীন দেশের বাদ আমাদের বাংলাদেশ নামকরণ বা বাংলাদেশ নামে পরিচিত নয় আন্দোলন এবং উত্থান জাতীয়তাবাদের উত্থানের জন্য পুরো বাংলাদেশ আন্দোলনটা হয়েছিল 47 থেকে 1970 সাল পর্যন্ত আমরা প্রত্যেকটা বিষয় কিন্তু আলোচনা করার চেষ্টা করব ১৯০৫ সালে একবার পুনরায় বর্তমান যে, পাকিস্তান সে পাকিস্তানের নেতৃবৃন্দের নেতৃত্বে চলে গেল ঘোষণা দেন ১৯০৬ সালে মুসলিম লীগের দাপ্তরিক ভাষা সকল কার্যক্রম হবে সেটা হবে কোন ভাষাতে উর্দু ভাষাতে, এই কারণে বলা হচ্ছে ঘোষণা দিলেন।
তিনি বললেন যে আমাদের ভারতবর্ষ বা আমাদের এই দেশটা থেকে যত ব্রিটিশরা চলে যাচ্ছে আমাদের এই দেশটা যেহেতু বিভক্ত করতেও মানে স্বাধীন হচ্ছে সুতরাং এত বড় দেশ একটা জায়গা থেকে শাসন করা অনেক হয়ে যাবে সমস্যা হয়ে যাবে মুসলিমদের জন্য একটা রাষ্ট্র থাকবে তারপর পরবর্তীতে রাজনৈতিক বিভিন্ন কার্যক্রম বিভিন্নজন বিভিন্নভাবে তাকে ব্যাখ্যা বিশ্লেষণ করল অনেকে চাচ্ছে না। আমাদের বাংলা টেকটার অস্ত্র হোক অখন্ড বাংলা হোক আমরা যদি এবং সর্বস্ব এদের কথা বলি বাংলা বলতে আমাদের বর্তমান বাংলাদেশ জাতি এবং পশ্চিম বাংলা মানে ওই যে আমাদের ভারতের মধ্যে যে পশ্চিমবঙ্গ বলে যে, একটা স্টেট রয়েছে রাজ্য রয়েছে ভারত পুরো দ্বিজাতি তত্ত্বের ভিত্তিতে হোক এরকম নানা জল্পনা কল্পনার পরিপেক্ষিতে ১৯৪৬ সালে দাঙ্গা হয় যে দাঙ্গা টির নাম ছিল সে কলকাতা ভাঙ্গা।
বাংলা একটা রাষ্ট্র হোক পানি পরিপ্রেক্ষিতে আমাদের বাংলাদেশ মানে আমাদের এই বর্তমান বাংলাতে পুরো বাংলা বাস সেই সময় বাংলা বলতেছিল বর্তমান বাংলাদেশ বলে যে কথাটা যে দেশটাকে আমরা চিনি সেই বাংলার নোয়াখালী যে না দেখেন যে আপনারা যে হিন্দু মুসলিম কে একত্রিত করে বেশ ভাগ করতে চাচ্ছেন। এটা কিন্তু একটা ধ্বংসাত্মক কাজ ধ্বংসত্ব গ্রুপ নিবে। যার প্রমাণ কি 1946 সালে এই যে কথাটা বললেন যে উনিশশ ১৪ আগস্ট ১৪ আগস্ট পাকিস্তান এবং ১৯৪৭ এর ১৫ ই আগস্ট পাকিস্তান আর আমরা এখানে ভারতের কথা বলতেছি এই ভারত ছিল যে হিন্দু ভালো কথা সেটা সমস্যা নয় কিন্তু এই যে পাকিস্তান নামক রাষ্ট্র গঠিত হলো এই পাকিস্তানের মধ্যে অন্তর্ভুক্ত হয়ে গেল কোন অংশ আমাদের এই পুরো বাংলা ।
কোন ধরনের কোন সমস্যা টা কোন একটা মানে সমস্যা শেষ করে আমরা নতুন আরেকটি সমস্যার সম্মুখে হলাম এই জায়গা পশ্চিম পাকিস্তান শাসন করতে চাচ্ছেনা তাদের মনের ভেতরে মানে মনে মনে যেভাবে চাচ্ছে সেভাবে নানা ধরনের বৈষম্য সৃষ্টি করা। সব ধরনের কার্যকর আমরা ১৯৪৭ সাল থেকে আমরা দেখব সাল পর্যন্ত আমরা কিন্তু আপনা আপনি পাকিস্তানিদের হাত থেকে আমাদের এর জন্য দীর্ঘ সময় দীর্ঘ সংগ্রাম করতে হয়েছে, অংশগ্রহণ করতে হয়েছে তারপরেই কিন্তু আমরা পেয়েছি আমাদের স্বাধীনতা ঘটে গেল আমরা তখন আমাদের দেশ বর্তমান আমরা যেখানে অবস্থান করতেছি আমাদের দেশটি আমাদের দেশ পাকিস্তান আমরা অংশটা কোনটা পাকিস্তান।
পরিস্থিতির মধ্যে পড়ে গেলাম ১৯৪৭ সালের ২রা সেপ্টেম্বর গঠিত হয় আবুল কাশেম আমি সংক্ষিপ্ত করে লিখলাম। তমুদ্দিন-মুসলিম সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠান ১৯৪৭ সালে সেপ্টেম্বর গঠিত হল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় অধ্যাপক আবুল কাশেম এই প্রতিষ্ঠানটি গঠন করলো আন্দোলনের পরিপ্রেক্ষিতে, তারা হচ্ছে উর্দুকে দাপ্তরিক ভাষা করতে চাচ্ছে, এটা মুসলিম লীগের ছিল পরবর্তীতে ১৯৪৭ সালের মে মাসে চৌধুরী উজ জামান এবং আলিগড় বিশ্ববিদ্যালয় অধ্যাপক ডক্টর জিয়াউদ্দিন যে কারণে সে সময় আমাদের এই অঞ্চল থেকে তীব্র প্রতিবাদ জানানো হয়েছিল যে না আমরা এটা কখনো কোনোভাবেই মেনে নিব না তাই না, সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠান এই কারণেই বলা হচ্ছে যে যত আমাদের এই আন্দোলনটা চলবে মানে ভাষার জন্যই আন্দোলন করবো লেখা লেখনি এর মাধ্যমে অর্থাৎ,
আবুল কাশেম তিনি লেখনের মাধ্যমে কি ধরনের সমস্যার সৃষ্টি হতে পারে আমাদের বাঙ্গালীদের মধ্যে কিন্তু জাতীয়তাবাদের একটা অভাব রয়েছে জাতীয়তাবাদের উদ্ধার কি কি আমরা সবাই জানি স্বাধীন হয় তারা মনে করেছিল যে নবাব সিরাজউদ্দৌলা শাসন করতেছে তার জায়গায় শাসকের মাত্র পরিবর্তন হবে সেখানে ইংরেজ রাখবে সমস্যা কোথায় আমাদের কাজ তো, আমাদেরই করতে হয় ইংরেজ আসলে কি ফরাসি আসলে কি আর পর্তুগিজরা আসলে কি, ইংরেজদের যুদ্ধ বাঙালীদের অধিকার বেড়ে যাবে তাদের তারা ইংরেজদের মধ্যে নিজের কেউ না তারা বাইরে থেকে আসছে আমাদের শোষণ করার রাস্তা;
আমরা এই ৪৭ থেকে ৭০ পর্যন্ত পড়তে যেয়ে দেখবো যে নানা রকম ভাবে আমাদের মধ্যে জাতীয়তাবাদের উত্থান আমরা উত্থান বলতেছি তার মানে কি ছিল না, কিন্তু এই পুরো বাংলায় আন্দোলন গুলো হতে গিয়ে ধীরে ধীরে আমাদের কি হচ্ছে আমাদের জাগ্রত হচ্ছে এই কারণে বলা হচ্ছে যে জাতীয়তাবাদের উত্থান আমরা কিন্তু এখানে আমাদের অধ্যায়ের শিরোনামেই লেখা আছে যে জাতীয়তাবাদের উত্থান গঠিত হলো। আন্দোলন চলতেছে অর্থাৎ সকলকে সচেতন দেখো এই কাজগুলো হচ্ছে এগুলো করার চিন্তা ভাবনা চলতেছে এগুলো যদি হয় তাহলে কিন্তু তুমি এই সমস্যার সম্মুখীন হবা যে এই কাজটা করার ফলে আমাদের এই ধরনের সমস্যা সৃষ্টি হতে পারে।
আমি বাংলায় কথা বলি পাকিস্তানের ওরাও করেছিল যে যেকোনো ভাবে কোনো না কোনো বিষয় চাপিয়ে দিব আস্তে আস্তে। কিন্তু এই যে আমাদের তমুদ্দিন মজলিস প্রতিষ্ঠিত হওয়া বা আমাদের জনগণের সচেতন হওয়া আমাদের জনগণ অধিকার সম্পর্কে, সচেতন হওয়া যার ফলে কিন্তু তারা সেটাকে বাস্তবায়ন করবে যেগুলো আমাদের এই আন্দোলন কথা বলব ২৫ ফেব্রুয়ারি ধীরেন্দ্রনাথ দত্ত উর্দু ইংরেজির পাশাপাশি বাংলা কে রাষ্ট্রভাষা করার দাবি জানান ১৯৪৮ সালের ২৫ ফেব্রুয়ারি ধীরেন্দ্রনাথ দত্ত এই নামটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ দপ্তর পাকিস্তানের গণপরিষদে ইংরেজির পাশাপাশি তারা বাংলাতে রাষ্ট্রভাষা করার দাবি জানালাম এবং যৌক্তিক তোমাদের উর্দুকে রাষ্ট্রভাষা করো আমাদের কোন আপত্তি নাই তোমরা ইংরেজিকে রাষ্ট্রভাষার মধ্যে রাখো তাতে আমাদের মধ্যে কোন আপত্তি নাই কিন্তু আমাদের বাংলা টাকে বাদ দিতে হবে।
কথা যদি বলি সেই দেশের চব্বিশ টা মানুষ বসবাস করে একটা ভাষা দিয়ে তো সমগ্র জাতি গোষ্ঠীকে বিচার বিশ্লেষ করা যায় না বেশি মানুষ ওকে নো প্রবলেম বর্তমান বাংলাদেশের সংবিধানের কিন্তু বাংলার পাশাপাশি ইংরেজি কথা বলা আছে আমি যদি বাংলাদেশের বর্তমান মামলার ১৯৭২ সালে যে, সংবিধান রয়েছে সেই সংবিধানে বাংলা ভাষা আমাদের রাষ্ট্রভাষার চোখে বাট বাংলার পাশাপাশি ইংরেজি কথাও কিন্তু বলা আছে কেন জানাতে পারলেনের জন্য গণপরিষদ গঠন করতে হয় সদস্য ছিলেন। রাষ্ট্রভাষা করতে হবে আমাদের এই সকল ঘটনাগুলো ঘটছে আমরা কিন্তু ৪৭ সালের কথা বললাম আমরা ৪৮ সালে চলে আসছি আমাদের রাষ্ট্রভাষা সংগ্রাম পরিষদ গঠন হচ্ছে বিভিন্ন সময় বিভিন্ন জায়গা থেকে তারা আন্দোলন করতেছে তারা প্রতিবাদ জানাচ্ছি 47 সালে যে অবস্থানে ছিল।
যেকোনোভাবেই হোক এটাকে দমন করতে হবে এটাকে নির্মূল করতে হবে সর্বাত্মকভাবে চেষ্টা করে যাচ্ছে আমাদের এই অঞ্চ লে হঠাৎ করে প্রতিবাদ করা হচ্ছে যে না আমরা হচ্ছে উর্দু কে কোন ভাবে মেনে নিব না করা হয়।।১৫ মাস ১৫ মাস পূর্ব বাংলার মুখ্যমন্ত্রী পূর্ব বাংলার মুখ্যমন্ত্রী খাজানা নাজিম উদ্দিন ছাত্র দের আট দফা দাবি মেনে নেন তো যা হোক এটাতে অতি উৎসাহিত হওয়ার কিছু নেই হাজার নাজিম উদ্দিন কে খুব ভালো মানুষ বলার এখানে কোন ওয়ে নেই আমরা দেখব। যে তিনি যে এই ছাত্রদের দাবিটা মেনে নিলেন এই ছাত্রদের দাবিটা মেনে নেয়ার পেছনেও কিন্তু কোন একটা কারণে কারণটা কি আমরা এখনই আলোচনাতেই পেয়ে যাবো।
১৯৪৮ সালের ১৯ মার্চ ১৯৪৮ সালের ১৯ মার্চ পাকিস্তানের গভর্নর পাকিস্তানের গভর্নর মোহাম্মদ আলী জিন্নাহ ঢাকায় আসেন ১৯৪৮ সালে এই কারণেই তিনি কিন্তু আগে থেকে একটা পূর্ব প্রস্তুতি সম্পন্ন করার জন্য সবাইকে স্যার দিয়ে দিলেন, যাতে করে এরা কোন ধরনের বিশৃঙ্খলা না সৃষ্টি করে কোন ভাবে ঝামেলার চেষ্টা করবেন তিনি যদি এসে দেখেন যে এই বাংলায় বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি হচ্ছে সেটা আসলে এই মুখ্যমন্ত্রীর উপর একটা ইফেক্ট পরে, যে আপনি কিভাবে এটা কন্ট্রোল করতেছেন এখন পর্যন্ত আনতে পারেন নাই এ ধরনের কথা হতে পারে ছাত্রদের ৮ দফা দাবি তুমি কিন্তু সেই সময় মেনে নিয়েছিলেন এরপর দেখো এই ৪৮ সালে আমরা আরেকটি ঘটনা দেখব যেটা আমাদের খুবই গুরুত্বপূর্ণ 21 মাস 21 মার্চ ময়দানে ভার্সন প্রদান করেন ১৯৪৮ সালের ১৯ তারিখে।
ছিল যে উর্দু এন্ড অনলি উর্দু সালবিদ্যা স্টেট ল্যাঙ্গুয়েজ অফ পাকিস্তান করা হবে পাকিস্তানের রাষ্ট্রভা ষা। আমরা আমাদের বাংলাকে রাষ্ট্রভাষা করা হবে দাবি দেখাই ছিলাম যে উর্দু এবং ইংরেজি পাশাপাশি বাংলাকে রাষ্ট্রভাষা করা পাকিস্তান সমস্যা ময়দানে ভাষণ প্রদান করছেন তবে ভালো করেই বোঝো যে সেখানে কিন্তু থাকবে কারা সেখানে থাকবে।
১০৪৮ সালের ঘটনাগুলো করতেছি সবগুলো কিন্তু ১৯৪৮ সালের অনুষ্ঠান 24 মাস তারিখ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অনুষ্ঠানে ঘোষণা দেন উর্দু হবে পাকিস্তানের রাষ্ট্রভাষা পাকিস্তানের রাষ্ট্রভাষ । তখন কিন্তু প্রতিবাদ করলেন প্রতিবাদ করলেন কেন আগে থেকেই সম্পৃক্ত তারা চাচ্ছে যে কোন ভাবে আমাদের বাংলাটাকে রাষ্ট্রভাষা করা লাগবে আমরা প্রশাসনিক কাজের ক্ষেত্রে সমস্যার সম্মুখীন হব আমরা আমাদের অফিস আদালত বা আমাদের যে কোড কাছারির যে মামলা মোকদ্দমার গুলো রয়েছে সেখানে আমরা সমস্যার সম্মুখীন হব। এই কারণেই তারা কিন্তু তীব্র প্রতিবাদ করতে শুরু করলেন এবং তারা মেনে নেব না এবং সরাসরি পাকিস্তান তখন কিন্তু সরাসরি কোন রিঅ্যাকশন আমরা দেখি নাই কিন্তু যখন চব্বিশ মাস তালিকা মোহাম্মদ মোহাম্মদ আলী জিন্না কিন্তু অনুষ্ঠান শেষ করে ফিরে যেতে বাধ্য হন তিনি চলে যান আবার তার সেই গন্তব্যস্থল পশ্চিম পাকিস্তান বর্তমান পাকিস্তান বিষয়গুলো কিন্তু একদম পুরোপুরি স্তব্ধ ছিল আমরা ভাষা আন্দোলনের শেষ পর্যায়ে একটু কথা বলব।
যেভাবে আমরা আমাদের আন্দোলনটাকে সামনের দিকে এগিয়ে নিয়ে গিয়েছিলাম মাঝখানে আমাদের বিভিন্ন বৈঠক মিটিং এর মাধ্যমে আমাদের বাংলাকে রাষ্ট্রভাষা করতে হবে এই বিষয়গুলো আমরা তুলে ধরেছিলাম নাজিমুদ্দিন এর একটা পরিবর্তন খাজা নাজিমুদ্দিনের একটা পরিবর্তনের কারণে বা তার একটা কথার কারণে আবার পুনরায় এই আমাদের এই ভাষা আন্দোলনটা নিয়ে একটা বিস্ফোরক আকৃতি রূপ লাভ করে আমরা যদি তারিখ সহকারে ঘটনাটা বলি, তাহলে আমরা দেখবো ১৯০০ ৫২ সালের ১৯৫২ সালের ২৬ জানুয়ারি পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী দেখো এখানে কিছু দিক খেয়াল করার রয়েছে আমরা এর আগে খাজা নাজিমুদ্দিনের কথা বলেছিলাম সেই খাজানাজিব উদ্দিন ছিলেন মুখ্যমন্ত্রীএকটা প্রদেশের প্রধানমন্ত্রী।